সরকারি কর্মকর্তার বাইরে তিনি একজন বন্ধু, পরামর্শক, অভিভাবক, বড়ভাই এর চরিত্রে নিজেকে উপস্থাপন করেছিলেন আমাদের মাঝে।
নিজেকে একজন কঠিন পুরুষ রুপে (টাইম, সিস্টেম, ডিসিপ্লিন) উপস্থাপনের চেষ্টা করলেও, যার মনের সদর দরজা ছিলো সর্ব সাধারণের জন্যে সবসময় উন্মুক্ত ৷
দুটো সেলফোনই ছিলো অলওয়েজ পাবলিক, মেসেঞ্জারের গ্রীণ লাইট ছিলো অলওয়েজ অন ৷
যে কোন ইতিবাচক কাজে অন্যের মতামত ও পরামর্শকে খুবই গুরুত্বের সাথে আমলে নিতেন ৷
অনেক অনেক স্মৃতি, অজানা কথা জমা আছে কোষাগারে- “লিখতে গেলে রচিত হবে এক কাব্যিক ইতিহাস”
কথায় আছে-
চোখের আড়াল হলে মনের‘ই আড়াল হয়,
তার বিপরীতে তিনি বেঁচে থাকবেন মানুষের মনে তার কর্ম গুণে ৷
তিনি চলে যাবেন, এটাই চিরায়ত নিয়ম ৷
রেখে যাবেন অগুনতি স্মৃতি, যে স্মৃতিগুলোর ছোঁয়া জড়িয়ে থাকবে আজীবন মহেশখালীর প্রতিটি পরতে পরতে শিখর থেকে শিকড়ে ৷
জামিরুল ইসলাম মানে মহেশখালী যার জাগরণে মননে ছিলো অনলি মহেশখালী “একজন উত্তম ব্যক্তি ও সরস ইউএনও মহেশখালী থেকে বিদায় নিবেন। যেখানে যাবেন, ভালো থাকবেন -প্রিয় শ্রদ্ধেয় জন”
স্যালুট
ছবি: আমন্ত্রণ পেয়ে জেলের বাড়ীতে স্বপরিবারে উপস্থিত ইউএনও,আনন্দে আত্নহারা জেলে পরিবার !
লেখকঃ আ ন ম হাসান
সংগঠক, সংবাদকর্মী(মহেশখালী)
বার্তা প্রেরক: সেলিম উল্লাহ,মহেশখালী
Discussion about this post